Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি/১৮-১৯
বিস্তারিত

পরিশিষ্ট-ক

 

 

http://rda.gov.bd/img/ban-gov_logo.jpg

 

 

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

 

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা,চিরিরবন্দর,দিনাজপুর

 

এবং

 

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা দিনাজপুরের

 

-এর মধ্যে স্বাক্ষরিত

 

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি

 

 

(জুলাই ১, ২০১৮ হতে  জুন ৩০, ২০১৯খ্রিঃ)

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সূচিপত্র

 

 

 

 

 

 

 

উপক্রমণিকা

 

সেকশন ১:  রূপকল্প (Vision), অভিলক্ষ্য (Mission), কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলি

 

 

সেকশন 2: কৌশলগত উদ্দেশ্য, অগ্রাধিকার, কার্যক্রম, কর্মসম্পাদন সূচক এবং লক্ষ্যমাত্রাসমূহ

 

 

 

সংযোজনী ১: শব্দ সংক্ষেপ (Acronyms)

 

সংযোজনী ২: কর্মসম্পাদন সূচকসমূহ, বাস্তবায়নকারী দপ্তর/সংস্থা এবং পরিমাপ পদ্ধতি

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মসম্পাদনের সার্বিক চিত্র

(Overview of the Performance of the Department)

 

সাম্প্রতিক অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ

 

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর দেশের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পুরণের লক্ষ্যে গবাদিপশু, হাঁসমুরগি ও দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সংরক্ষণ, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও জাত উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ২০১5-১6 অর্থবছরে জিডিপিতে স্থিরমূল্যে প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান ১.66% এবং প্রবৃদ্ধির হার ৩.21% (বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা, ২০১6)। মোট কৃষিজ জিডিপি’তে প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান প্রায় ১৪.২১% (প্রাক্কলিত)। তাছাড়া ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে প্রাণিসম্পদ খাতে জিডিপির আকার  ছিল ৩২,৯১০ কোটি টাকা (প্রাক্কলিত) যা বিগত ২০১৪-১৫ অর্থবছরের তুলনায় ৩০২৩ কোটি টাকা বেশী (বিবিএস, ২০১৫-১৬)। ২০১5-১6 অর্থ বছরে প্রাণিসম্পদ খাতে উৎপাদিত কাঁচা ও প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানি আয় ছিল প্রায় ৪৩১৭.৮৬ কোটি টাকা (ইপিবি, ২০১৪-১৫)। জনসংখ্যার প্রায় ২০% প্রত্যক্ষ এবং ৫০% পরোক্ষভাবে প্রাণিসম্পদ খাতের ওপর নির্ভরশীল। অধিকন্ত প্রাণিজ আমিষের প্রধান উৎস মাংস, দুধ ও ডিমের উৎপাদন বিগত তিন বছরে যথাক্রমে 36.11%, 19.46% ও 17.16% বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে মাংস, দুধ ও ডিমের জন প্রতি প্রাপ্যতা বেড়ে যথাক্রমে ১০6.21 গ্রাম/দিন, ১২5.59 মি.লি/দিন ও 75.06 টি/বছর এ উন্নীত হয়েছে যা দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিগত তিন বছরে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর চিরিরবন্দর, দিনাজপুর এর  অর্জনসমূহ নিম্নরূপ:

 

উৎপাদিত পণ্য

  1.  
  •  
  •  

মাংস ( মেট্রিক টন)

  •  
  •  
  •  
  • ( মেট্রিক টন)
  •  
  •  
  •  
  • (কোটি)
  •  
  •  
  •  
 

 

 

সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জসমূহঃ

 

গবাদিপশুর গুণগত মানসম্পন্ন খাদ্যের অপ্রতুলতা, রোগের প্রাদুর্ভাব, সুষ্ঠু সংরক্ষণ ও বিপণন ব্যবস্থার অভাব, প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব, সচেতনতার অভাব, প্রণোদনামূলক উদ্যোগের অভাব, উৎপাদন সামগ্রীর উচ্চ মূল্য, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, সীমিত জনবল ইত্যাদি প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে অন্যতম চ্যালেঞ্জ।

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ

 

ভিশন ২০২১ অনুযায়ী জনপ্রতি দুধ, মাংস ও ডিমের চাহিদার লক্ষমাত্রা যথাক্রমে ১৫০ মিলি/দিন, ১১০ গ্রাম/দিন ও ১০৪টি/বছর পুরণের জন্যে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর চিরিরবন্দর  বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২০-২১ সালের মধ্যে কাংখিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের নিমিত্তে  দুধ, মাংস ও ডিম উৎপাদন যথাক্রমে ১৬,০১৪.৩৮, ১১,৭৪৩.৮ মেট্রিক টন এবং ৩.০৪ কোটিতে উন্নীতকরণ। গবাদিপশু ও পাখির রোগ নিয়ন্ত্রণ, নজরদারি, চিকিৎসা সেবার গুণগত মান উন্নয়ন করা। দুগ্ধ ও মাংসল জাতের গরু উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে গরু-মহিষের জাত উন্নয়ন। পশু খাদ্যের সরবরাহ বাড়াতে উন্নত জাতের ঘাস চাষ সম্প্রসারণ। তা’ছাড়া প্রাণিসম্পদের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রাণিজ আমিষের নিরাপত্তা বিধান, আপামর জনগোষ্ঠীর পুষ্টির চাহিদাপূরণ, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি ও অভিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর অংশ গ্রহণের মাধ্যমে কাঙ্খিত আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ।

 

 

২০১৮- ১৯ অর্থ বছরে চিরিরবন্দর, দিনাজপুর এর সম্ভাব্য অর্জনঃ

 

  • গবাদিপশুর উৎপাদনশীলতার বৃদ্ধির মাধ্যমে দুধ, মাংস এবং ডিমের উৎপাদন যথাক্রমে ২২,০০০ মেট্রিক টন, ২৪,০০০মেট্রিক টন এবং ২.৫০ কোটিতে উন্নীত করা;
  • রোগ প্রতিরোধে  ৬৬,০০০ গবাদিপশুকে টিকা প্রদান;
  • প্রায় ৩২,০০০ রোগাক্রান্ত গবাদিপশু ও ১,০০,০০০ হাঁস-মুরগির চিকিৎসা প্রদান;
  • গবাদিপশুর  জাত উন্নয়নে দেশব্যাপি  প্রায় ৫,০০০ গাভী কে কৃত্রিম প্রজনন করা;
  • গবাদিপশু-পাখি পালনে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ৪২টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা;

 

 

 

 

 

 

 

উপক্রমণিকা(Preamble)

 

 

 

সরকারি দপ্তর/ সংস্থাসমূহের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতাবৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা জোরদারকরা,সুশাসন সংহতকরন এবং সম্পদের ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে রূপকল্প ২০২১ এর যথাযথ বাস্তবায়নের লক্ষে-

 

 

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, দিনাজপুর

এবং

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, চিরিরবন্দর,দিনাজপুর এর মধ্যে ২০১৮ সালের জুন মাসের ১৮ তারিখে এই বার্ষিক কর্মসম্পাদনা চুক্তি স্বাক্ষরিত হল।

 

 

 

এই চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী উভয়পক্ষ নিম্নলিখিত বিষয়সমূহে সম্মত হলেনঃ

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সেকশন ১:

 

রূপকল্প (Vision), অভিলক্ষ্য (Mission), কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলি

১.১ রূপকল্প (Vision) :

সকলের জন্য নিরাপদ, পর্যাপ্ত ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষ সরবরাহকরণ।

১.২ অভিলক্ষ্য (Mission) :

প্রাণিসম্পদের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের চাহিদাপুরণ।

১.৩ কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ (Strategic Objectives):

       ১.৩.১ দপ্তরের কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ

1. গবাদিপশু-পাখির  উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।

2. গবাদিপশু-পাখির রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ।

3. মানবসম্পদ উন্নয়ণ ও কর্মসংস্হানের সুযোগ সৃষ্টি।

4. নিরাপদ প্রাণিজাত পণ্য উৎপাদন, আমদানী ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা ।

 

1.3.2 আবশ্যিক কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ

1. দক্ষতার সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন;

        2. কার্যাপদ্ধতি, কর্ম পরিবেশ ও সেবার মানোন্নয়ন;

3. দক্ষতা ও নৈতিকতার উন্নয়ন;

 4. তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন জোরদারকরণ;

 5. আর্থিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন।

 

১.৪ কার্যাবলি (Functions):

1.4.1  দুধ, মাংস,ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি করা ।

1.4.2  গবাদিপশু-পাখির  চিকিৎসা, রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ।

1.4.3  গবাদিপশু-পাখির কৃত্রিম প্রজনন সম্প্রসারণ ।

1.4.4  গবাদিপশু-পাখির পুষ্টি উন্নয়ন ।

1.4.5  গবাদিপশু-পাখির জাত উন্নয়ন ।

1.4.6   প্রাণিসম্পদ উৎপাদন উপকরণ ও প্রাণিজাত খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণ এবং বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন ।

1.4.7  গবাদিপশু-পাখির খামার ব্যবস্হাপনার উন্নয়ন।

1.4.8  গবাদিপশু-পাখির কৈালিকমাণ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন।

1.4.9  প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত গবেষণা ও উন্নয়ন।

1.4.10  প্রাণিসম্পদ সংক্রান্ত আইন, বিধিমালা ও নীতিমালা বাস্তবায়ন ।

1.4.11  প্রাণিসম্পদ বিষয়ে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়ন।

ছবি
ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
18/06/2018
আর্কাইভ তারিখ
16/07/2020